ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।
আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত? এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪। প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।
রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।
ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি? রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে। ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।
রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।
ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি? রাজু লাজে হাসে। ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।
রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুরু আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.
ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে? রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম
ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়- এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা । কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.
ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে। রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.
ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে। রাজুর জবাব–ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।
ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়। রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।
শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি। (যারা আগে পড়েননি শুধু তাদের জন্য,নেটে অনেকেই পড়তে পারেন।আশাকরি সবাই ফান হিসাবে নিবেন।)
dad joins fb
son updates status-dads on fb wtf
dad comments-dear what is d meaning of wtf
son-welcome to fb
এক সিলেটি ছাত্রকে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করতেসে
শিক্ষকঃ বলতো বাবা, Horse বাংলা কি?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn বাংলা কি?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষক কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder মানে কি???
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষক পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই কি গুরা নাকি???
ছাত্রঃ না স্যার, একটা লাফাইন্না গুরা, একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষের টা গুরা-গুরা।
একটু আগে নিউটন মিসকল দিল!!!
ফোন ব্যাক করলাম। দিলো এক ঝারি!!!!!....
কইল "যা প্রমান করার তা তো আমিই কয়েক শ বছর আগেই প্রমান কইরা দিয়া গেছি!!!!!!
ওইডা আবার তোগো স্যার রা তোগো পরীক্ষার খাতায় প্রমান করতে কয় ক্যান?????
আমি য্যামনে প্রমান কইরা গেসি, সেই প্রমানের ওপর তোগো স্যারগো বিশ্বাস নাই???????
শিক্ষকঃ কে "I Love You" আবিষ্কার করছে?
ছাত্রঃ চীন।
শিক্ষকঃ (অবাক হয়ে) কিভাবে?
ছাত্রঃ এইটার কোনো Guarantee নাই, Quality ও নাই। টিকলে সারাজীবন...না টিকলে ২ দিনও যায় না !!!!!
Apurbo: Baby, i want to mary u.
Prova: Umm do u knw how to download video 4m internet
Apurbo: amr 14 gushti te kaw internet use kore na.
Prova: Tmr cell phone model ki?
Apurbo: nokia 1200
Prova: joss,cholo ekhn e bie kori..........!!!!
ম্যাডাম : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্রী : বিয়ে
ম্যাডাম : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
ছাত্রী : বউ
ম্যাডাম : গাধা কোথাকার, আমি জানতে চাইছি তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
ছাত্রী : জামাই নিয়ে আসবো
ম্যাডাম : আরে গাধী, তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্রী : নাতী নাতনী
ম্যাডাম : ইয়া খোদা...তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
ছাত্রী : বিয়ে
ম্যাডাম অজ্ঞান...
এক
লোক এক বাসায় গিয়ে পানি চাইল।।
ছোট বাচ্চা: পানি নেই।। লাচ্ছি চলবে?
লোক: অবশ্যই, অনেক শুকরিয়া।।
লোকটি ৫ গ্লাস লাচ্ছি পর পর
খেয়ে জিজ্ঞেস করল, “তোমাদের বাসায় কেও
লাচ্ছি খায় না?”
বাচ্চা: জ্বী খায়, কিন্তু আজ
লাচ্ছি তে টিকটিকি পড়ে গেছে তো তাই
কেউ খায়নি!!!!
…এ কথা শুনে লোকটির হাত থেকে গ্লাস
পড়ে গেলো!!
বাচ্চাটি কাঁদতে কাঁদতে বলল:
“আম্মু, ইনি গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছেন!!
এখন কুকুর দুধ খাবে কিসে!!
বৃষ্টির প্রকারভেদ-
১.সামান্য বৃষ্টি- বৃষ্টির গুষ্টি উদ্ধার।
২.ঝুম বৃষ্টি বা রোমান্টিক বৃষ্টি- কবির কবিতা,প্রেমিক প্রেমিকার রিকশা ভ্রমন,রোমান্টিকদের বৃষ্টিতে ভেজা
৩.হঠাৎ বৃষ্টি- কোথাও স্বস্তি, কোথাও গালি।
৪.টানা বৃষ্টি- বন্যার নিচে বাংলাদেশ,রাস্তাঘাটের ১২টা,স্কুলের পোলাপাইনের ব্যাপক খুশী।
৫.বৃষ্টি- আমার ক্লাসমেট তাকে দেখলে পোলাপাইন সবাই খুশী ।
গৃহকর্ত্রী : তুমি গত তিন দিন কাজে আসোনাই ক্যান??
কাজের বুয়া: আমিতো ফেসবুক এ স্ট্যাটাস দিসিলাম যে আমি বাড়িযাচ্ছি...
গৃহকর্ত্রী :ও'মা, তুমি ফেসবুক চালাও নাকি??
কাজের বুয়া: ক্যান, আপনি জানেন না? আপনার জামাইতো কমেন্টও দিসে - 'miss u'!!!
অফিসারঃ নাম?
প্রার্থীঃ এম.পি
অ: মানে?
প্রা: মহন পাল
অ: পিতা?
প্রা: এম.পি
অ: মানে?
প্রা: মদন পাল
অ: যোগ্যতা?
প্রা: এম.পি
অ: মানে?
প্রা: মেট্রিক পাস
অ: কেন কাজ চান?
প্রা: এম.পি
অ: (রাগ করে) তার মানে?
প্রা: money problem
অ: আপনার PERSONALITY?
প্রা: এম.পি
অ: খুলে বলেন।
প্রা: MAGNANIMOUS PERSONALITY
অ: আপনে আসতে পারেন।
প্রা: এম.পি
অ: এইটা আবার কি?
প্রা: MY PERFORMANCE…?
অ: M.P !
প্রা: মানে কি স্যার?
অ: MENTALLY PUNCTURED
এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, “আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি?”
বাবাঃ”বাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ”
কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল “আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি?”
বাবা “সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব”
এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,”তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা?”
বাবাঃ “দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয়”
এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,”আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো?”
মা হেসে বলল, “বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার,কারন সে তোমার বাবা না”…
করিম সাহেব একবার গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার পথে দেখলেন, এক লোক রাস্তার পাশের মাঠে দাঁড়িয়ে ঘাস খাচ্ছে।
করিম সাহেব: কী ব্যাপার? ঘাস খাচ্ছ কেন?
লোক: স্যার, আমি তিন দিন ধরে কিছু খাইনি।
করিম সাহেব: ঠিক আছে, তুমি আমার সঙ্গে এসো।
লোক: স্যার, আমার সঙ্গে আমার স্ত্রীও আছে।
করিম সাহেব: তাকেও সঙ্গে নাও।
লোক: স্যার, আমার সঙ্গে আমার তিন ছেলেমেয়েও আছে।
করিম সাহেব: তাদেরও সঙ্গে নাও।
লোক: স্যার, আপনার অশেষ দয়া! কিন্তু এতজনকে নিয়ে আপনার সমস্যা হবে না তো?
করিম সাহেব: নাহ। আমার বাগানের ঘাসগুলোও বেশ বড় হয়ে উঠেছে!
শিক্ষকঃ মিঠু, বল তো, হাসপাতালে ডাক্তাররা যখন কোনো রোগীর অপারেশন করেন, তখন ডাক্তাররা নিজেদের মাথা-মুখ কাপড় দিয়ে ঢাকেন কেন?
ছাত্রঃ অপারেশনের সময় কোনো ভুল-ত্রুটি করে ফেললে রোগী যাতে কোনো অবস্থাতেই বুঝতে না পারে, কোন ডাক্তার এটা করেছেন- সেই জন্য স্যার!
একদিন সকালে নিউজপেপারের হেডলাইন দেখে সারা দেশে তোলপাড় পরে গেল।
হেডলাইনটি ছিল : “পুলিশের গু খেয়ে ২ বকের মৃত্যু”।
পরের দিন সংশোধনীতে লিখা হলো- “পুলিশের গু খেয়ে নয় পুলিশের গুলি খেয়ে ২ যুবকের মৃত্যু। আমাদের পাছায় চুল ছিল, তাই আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত”।
…
তার পরের দিন তারা আবার সংশোধনী দিল- “গতকালকের পাছার চুলের জন্য নয় ছাপার ভুলের জন্য আমরা লজ্জিত…!!!
মা তার ছেলেকে ১০০ টাকা দিয়ে বল্লেন, যাও বাবা বাজার থেকে একটা মুরগি নিয়ে এসো!!
ছেলে বাজার থেকে মুরগি কিনে আনলে মা মুরগি দেখে বল্লেন, এতো রোগা পটকা মুরগি! রোগা পটকা মুরগি আমি নিব না! যাও ফেরত দিয়ে এসো!!
ছেলে মুরগি ফেরত দিতে গিয়ে দেখে দোকানে লেখা “বিক্রিত মাল ফেরত নেয়া হয় না”
এখন সে কি করবে!! বাসায় গেলেতো মা আচ্ছা মত বকা দেবেন! ভাবতে ভাবতে হটাট তার মনে হল, তার এক খালাত বোন আছে! সে তাকে খুব আদর করেন,টাকা পয়সাও দেন! তার কাছে গেলে হয়ত একটা ব্যবস্থা হবে নিশ্চই!
বোনের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখে ড্রয়িং রুমে খুব অন্তরঙ্গ অবস্থায় একটি ছেলের সাথে তার খালতো বোন বসে আছে!!
ছেলে লজ্জা পেয়ে সেখানে না গিয়ে চুপচাপ স্টোর রুমে বসে রইল!! ইকটু পর গাড়ির হর্ন এর শব্দ! অর্থাৎ খালু এসেছেন!
ড্রয়িং রুমের সেই ছেলেটিও তারাহুরা করে সেই স্টোর রুমে ঢুকে তার বরাবর বসল!! অন্ধকার ঘর,কেউ কারো মুখ দেখছে না! শুধু উপস্থিতি টের পাচ্ছে দুজনই!
ইকটু পর ছেলেটি বল্ল
ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০টাকা!!
=> ধুর,আছি বিপদে আর ইনি আসছে মুরগি বিক্রি করতে! না না মুরগি কিনব না!
=> ভাই,আপনি যদি মুরগিটা না নেন তবে আমি চিৎকার দেব!
ভাল মুসিবতে ফেল্ল ছেলেটা! বাধ্য হয়ে মুরগি কিনতে হল ভদ্র লোকের!
তার ঠিক ৫মিনিট পর ছেলেটি বলছে..
-ভাই মুরগিটা ফেরত দেন,নইলে আমি চিৎকার দেব!
কপাল খারাপ হলে যা হয়,কি আর করা মুরগি ফেরত দিতে হল!! তার কিছুক্ষণ পর ছেলেটি আবার বল্ল,
-ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০ টাকা!!
এইভাবে সে মুরগিটি ৫ বার বিক্রি করে মুরগি সহ ৫০০ টাকা নিয়ে বেড়িয়ে গেল! এলিফ্যন্ট রোড ধরে যখন সে আসছিল তখন দেখল সো রুমে একটা সুন্দর জিন্স প্যন্ট ঝোলান আছে! দাম লেখা ৬০০ টাকা! কিন্তু তার কাছে আছে ৫০০ টাকা! অর্থাৎ ১০০ টাকা কম আছে! এখন এই ১০০ টাকা কোথায় পায়!! ভাবতে ভাবতে চলে গেল নিজের বাড়িতে!
ঘরে গিয়ে দেখল তার বড় ভাই ড্রয়িং রুমে বসে মনযোগ সহকারে পেপার পড়ছেন,
চুপচাপ তার কাছে গিয়ে বল্ল
-ভাইয়া মুরগি নেবে? মাত্র ১০০ টাকা!!
ভাইয়াঃ হারামজাদা বাটে ফালাইয়া ৫বার বিক্রি করছিস এখন আবার আসছিস? আজ তোর একদিন কি আমার একদিন!!
এক আমেরিকান আর এক বাংলাদেশি একবার বাজি ধরলো যে আমেরিকান যদি বাংলাদেশির কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারে তাহলে সে ৫০০ ডলার দিবে আর বাংলাদেশি যদি না পারে তাহলে দিবে ৫ ডলার।
আমেরিকানঃ সূর্য থেকে চাঁদের দুরত্ব কত?
…বাংলাদেশি কোন কথা না বলে নিরবে ৫ ডলার দিয়ে দিলো।
বাংলাদেশিঃ পাহাড়ে থাকে কোন প্রানী যার ৩ পা এবং পাহাড় থেকে নামার পরই পা ৪টা হয়ে যায়?
…আমেরিকান ২ ঘন্টা ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে উত্তর না পেয়ে ৫০০ ডলার দিয়ে দিলো।
তারপর জিজ্ঞাস করলো উত্তর টা কি?
বাংলাদেশি আবার নিরবে ৫ ডলার দিয়ে দিলো।….;)
মলি আন্টি আর তার চার বান্ধবী গাড়ি চালাচ্ছিলেন বান্দরবানের গিরি-পর্বতসংকুল এক আঁকাবাঁকা পথ ধরে। হঠাৎ তাল হারিয়ে চালিকা মলি আন্টি গাড়িটাকে পাহাড়ের খাড়া ঢাল বরাবর নামিয়ে দিলেন। গাড়িটা পাহাড়ের কিনারা ডিঙিয়ে জড় পাথরের মত নিচে পড়ে গেল। শেষ মুহূর্তে আরোহীরা কোনরকম লাফিয়ে বেরিয়ে, পাহাড়ের কিনারারই একটা গাছ থেকে নেবে আসা একটা লতে ধরে কোনরকম ঝুলে পড়লো।
এভাবে বেশ কিছুক্ষণ ঝুলে থাকার পর পাঁচ মহিলা দেখলো যে লতাটার হয়তো আর বেশিক্ষণ তাদের পাঁচজনের ওজন একত্রে ধরে রাখা সম্ভব নয়। এমতাবস্থায় তারা সবাই হরিনাম উচ্চকন্ঠে জপতে লাগলো।
সব বান্ধবীর এমন করূণ অবস্থা দেখে মলি আন্টির করূণা হলো। তিনি ঘোষণা দিলেন, “বন্ধুগণ, এতদিন আমি তোমাদের বলতাম আমার বয়স ছাব্বিশ-সাতাশ। আসলে আমার হাঁড়ে হাঁড়ে বয়স হয়েছে। তাই এই পৃথিবীতে আরও কিছুদিন বাঁচা-না বাঁচা আমার জন্য এক কথা।” ফুঁপিয়ে কেঁদে দিলেন তিনি। “এই একসিডেন্টটা হয়েছে আমার দোষে। তাই আমি ঠিক করেছি, তোমাদের জন্য এই মুহূর্তে আমি নিজের জান কোরবানী করব। কেউ আমার কারণে যদি মনে কখনও কষ্ট পেয়ে থাকো, আমাকে মাফ করে দিও।”
শেষ কথা হিসেবে মলি আন্টি বললেন, “আমি লতাটা এখুনি ছেড়ে দিচ্ছি। তোমাদের কি কোনো প্রতিক্রিয়া জানানোর আছে?”
বাকিরা একে অন্যের মুখ চাওয়াচাওয়ি করলো কিছুক্ষণ। তারপর উদ্যোগটায় মুগ্ধ হয়ে একত্রে চারজনই দুহাতে তালি বাজাতে শুরু করলো…
A beautiful sms from girlfriend :
জানু, কী করছ? কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও, ঘুমাচ্ছ তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও । । ।
Reply from her boyfriend:
Darling, টয়লেটে আছি, কী পাঠাব????????
পরীক্ষায় পাস করলে-
মাঃ আমার মন বলেছে পাস করবি।
বাবাঃ সাবাস।
ফ্রেন্ডসঃ পার্টি দে।
পরীক্ষায় ফেল করলে-
মাঃ মোবাইল ফালা।
বাবাঃ সারাদিন খালি ল্যাপটপ।
ফ্রেন্ডসঃ পার্টি দে।
বার্থডেতে-
মাঃ বেঁচে থাক।
বাবাঃ বড় হও।
ফ্রেন্ডসঃ হালার পো পার্টি দে।
ব্রেক আপ-
মাঃ ভুইলা যা।
বাবাঃ আরো ভাল পাবি।
ফ্রেন্ডসঃ পার্টি দে, পার্টি।:-P
বাঘ বাঘিনী কে KISS করতে চাচ্ছিলো!!
বাঘিনী অতি সন্তর্পণে এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখল।।
বাঘ জিজ্ঞেস করলো, "কি খুঁজছো, জান??"
বাঘিনী বললঃ
"খুঁজতেছি, আশেপাশে DISCOVERY CHANNEL এর কোনও CAMERA আছে কিনা!! শালারা একটুও PRIVACY রাখে নাই"!! :p :p :p
বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না! তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না! হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি। দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল- তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।
বিদেশ থেকে দু’বছর পর বাড়ি ফিরে জয়নাল দেখল তা বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান তার বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
কার আবার? আমার।
কী, বলো কে আমার এ সর্বনাশ করেছে? নিশ্চয়ই আমার বন্ধু কাউসার হারামজাদা?
বউ চুপ।
তাহলে নিশ্চয়ই শয়তান কুদ্দুস?
না।
তাহলে বজ্জাত আরিফ?
না, তাও না।
তাহলে কে সে?
তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ, আমার কি কোন বন্ধু থাকতে পারে না!
প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।
কী রে, এই নতুন সাইকেল কোথায় পেলি?
একটা মেয়েকে চুমু খেলাম তাতেই…।
মানে?
মানে ওকে নিরিবিলিতে একটা চুমু খেতেই মেয়েটা বলল, আজ আমার সবকিছু নিতে পার। তখন আমি ওর সাইকেলটা নিয়ে চলে এলাম।
জাজঃ আপনি বলছেন, আপনার প্রতিবেশী আপনাকে জোর করে আপনাকে চুমু খেয়েছে?
তরুণীঃ হ্যা, ইয়োর অনার।
জাজঃ কিন্তু এটা কি করে সম্ভব? সে তো আপনার চেয়ে অনেক খাটো!
তরুণীঃ কেন, আমি কি নিচু হতে পারি না?
ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম…
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস…
এক সদ্য বিবাহিত তরুণ এক ডাক্তারের সাথে কথা বলছে-
তরুণঃ প্রথমবার আমি এত ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম যে একটু থেমে রেস্ট নিলাম। দ্বিতীয় দফায় মনে হচ্ছিল আমার বুক ফেটে যাবে। আর তৃতীয় দফায় মনে হল আমার হার্ট এটাক হয়ে যাবে…।
ডাক্তারঃ আপনার স্ত্রী…।
তরুণঃ এখানে স্ত্রীর প্রসঙ্গ আসছে কেন?
আমি থাকি চার তলায়। চার তলায় উঠার কথা বলছি।
মেয়েঃ দেখবে কাল ডাক্তার আমাকে কোথায় ইঞ্জেকশানটা দিয়েছিল?
ছেলেঃ (অতি উৎসাহী) অবশ্যই! কোথায়?? 
মেয়েঃ ঐ যে ঐ হাসপাতালটায়।
এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়? মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন। ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।
গির্জায় কনফেশন চলছে—
: ফাদার, আমি একটি মুরগি চুরি করেছিলাম। সেটা নিয়ে আপনি আমাকে পাপমুক্ত করবেন।
: না, এভাবে হয়না, তুমি যার মুরগি তাকে ফেরত দিয়ে আসো।
: ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু মুরগির মালিক ফেরত নিতে চায় না।
: সে ক্ষেত্রে তুমি পাপমুক্ত। কারণ তুমি মুরগির মালিককে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলে।
মুরগিচোর খুশিমনে মুরগি নিয়ে বাড়ি চলে গেল।
ওদিকে পাদ্রি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁর মুরগিটি নেই!
:p
রাস্তাতে এক ফকিরকে দেখে এক মহিলা বলছে " এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিছেন "........:P